কনকচাঁপা মাঝারি ধরনের গাছ। আড়াই মিটার (৫০-৬০ ফুট) পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে। ডালপালা
কিছুটা ছড়ানো। পাতা লম্ব-ডিম্বাকার, তরঙ্গায়িত। ফুল ফ্যাকাসে হলুদ রঙের মিষ্টি গন্ধের। বিশাল গাছেরপাতার উপরিভাগ উজ্জ্বল সবুজ, চকচকে আর মসৃণ। পেছনটা রুক্ষ ধূসর।
উচ্চতার জন্য গাছে ফুল দেখা কঠিনই বটে। আরও কঠিন গাছ থেকে ফুল সংগ্রহ
করা। ফুল ৩ থেকে ৪ সেন্টিমিটার
চওড়া, পাপড়ির সংখ্যা ১২। ফুল ঝরে গেলে লালচে গোলাকার ফল হয়। ফল একক বা
গুচ্ছ হতে পারে, যা গাঢ় হলদে বৃত্তাংশ দ্বারা আবৃত। কাঠ শক্ত, লাল-বাদামি
রঙের। কলম বা বীজ থেকে চারা করা যায়। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশ
কনকচাঁপার আদিনিবাস। কনকচাঁপার ওষুধি গুণও রয়েছে। এর শেকড় সর্প দংশনের
প্রতিষেধক। হজমের সমস্যায় বাকল এবং ক্ষতের চিকিৎসায় পাতার প্রলেপ উপকারে
আসে।
এটি কুসুম ফুল, রামধন চাঁপা, মুচকুন্দ চাঁপা, কাঠচম্পা , মুচকুন্দ নানা নামে পরিচিত।
মুচকুন্দ চাঁপারা আড়াল বেশি পছন্দ করে। তবে ফুলপ্রেমীদের নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। ফুল বাসি হলে ঝরে পড়ে। পুরো মুচকুন্দ তলা বাসি ফুলে ছেঁয়ে যায়। এভাবেই ফুল সংগ্রহ করতে হয়। এবার পকেটে, বইয়ের ভাঁজে, বালিশের তলায়—যেখনেই রাখুন সুগন্ধ শেষ হবে না!
এর বৈজ্ঞানিক নাম Ochna Squarrosa, উত্তর ও পশ্চিমবঙ্গে রামধন চাঁপা, পূর্ববঙ্গে কনকচাঁপা। বীজ থেকে সহজেই চারা গজায়, ফুল ফোটে পাঁচ-ছয় বছরে। রমনা পার্কের অরুণোদয় গেট দিয়ে ঢুকে সোজা পশ্চিমে কিছু দূর গিয়ে শেষ মাথার পাশে গোলচত্বরের পাশের ডানের রাস্তা ধরলে সামনেই পড়বে।
ফারুখ আহমেদ
এটি কুসুম ফুল, রামধন চাঁপা, মুচকুন্দ চাঁপা, কাঠচম্পা , মুচকুন্দ নানা নামে পরিচিত।
মুচকুন্দ চাঁপারা আড়াল বেশি পছন্দ করে। তবে ফুলপ্রেমীদের নিরাশ হওয়ার কিছু নেই। ফুল বাসি হলে ঝরে পড়ে। পুরো মুচকুন্দ তলা বাসি ফুলে ছেঁয়ে যায়। এভাবেই ফুল সংগ্রহ করতে হয়। এবার পকেটে, বইয়ের ভাঁজে, বালিশের তলায়—যেখনেই রাখুন সুগন্ধ শেষ হবে না!
এর বৈজ্ঞানিক নাম Ochna Squarrosa, উত্তর ও পশ্চিমবঙ্গে রামধন চাঁপা, পূর্ববঙ্গে কনকচাঁপা। বীজ থেকে সহজেই চারা গজায়, ফুল ফোটে পাঁচ-ছয় বছরে। রমনা পার্কের অরুণোদয় গেট দিয়ে ঢুকে সোজা পশ্চিমে কিছু দূর গিয়ে শেষ মাথার পাশে গোলচত্বরের পাশের ডানের রাস্তা ধরলে সামনেই পড়বে।
ফারুখ আহমেদ
কনকচাঁপা
Reviewed by রেজওয়ান
on
3:14 AM
Rating:
No comments: