গুরুত্বপূর্ণ এক ভেষজ বর্ষজীবী উদ্ভিদ লতাকস্তুরী। উচ্চতায় তিন ফুটের বেশি বাড়ে না। ডাঁটা শক্ত ও সরু লোমে ঢাকা। পাতা দেখতে হৃতপিণ্ডে মত। পাতার উভয় দিক লোমে ঢাকা। ফুল তিন থেকে চার ইঞ্চি লম্বা হয়, ডালের একেবারে অগ্রভাগে জন্মায়, দেখতে উজ্জ্বল পীতবর্ণ। তবে ফুলের মাঝখানটার রঙ বেগুনে। ফুলের বোঁটা শক্ত এবং বাঁকানো। ফুলের বাইরের দিকটা সবগুলো সমান এবং বলের মত। বর্তমানে এ ভেষজ উদ্ভিদের বীজ দিয়ে ক্যান্সারের ওষুধ তৈরি হচ্ছে। মূল্যবান উদ্ভিদটি নামমাত্র পরিচর্যায় আবাদ করা যায় যেকোনো পতিত জমিতে। পরিকল্পিত চাষে আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনা যায়।
বদহজম অথবা পেটে বায়ুর চাপ বেড়ে পেট ফেঁপে গেলে গাছের শুকনো বীজ এক গ্রাম ভালভাবে গুঁড়ো করে আধা গ্লাস ঠাণ্ডা পানির সঙ্গে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার হয়। লতাকস্তরীর বীজের গুঁড়ো তিন গ্রাম এবং গরুর কাঁচা দুধ তিন থেকে চার চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে পাঁচড়ায় লাগালে পাঁচড়া ভাল হয়ে যায়। এছাড়া দাদের ওপর প্রলেপ দিলে উপকার পাওয়া যায়।
শ্লেষ্মা অথবা প্রবল ঠাণ্ডা লেগে মুখের ভেতর অর্থাৎ জিভ এবং গলাতে ক্ষত অথবা নীল রঙের ফোস্কা পড়লে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে এককাপ ঠাণ্ডা পানিতে বীজের গুঁড়ো তিন থেকে চার গ্রাম মিশিয়ে সেই পানিতে কুলি করলে ক্ষত সেরে যায়।
বদহজম অথবা পেটে বায়ুর চাপ বেড়ে পেট ফেঁপে গেলে গাছের শুকনো বীজ এক গ্রাম ভালভাবে গুঁড়ো করে আধা গ্লাস ঠাণ্ডা পানির সঙ্গে খেলে পেট ফাঁপায় উপকার হয়। লতাকস্তরীর বীজের গুঁড়ো তিন গ্রাম এবং গরুর কাঁচা দুধ তিন থেকে চার চামচ একসঙ্গে মিশিয়ে পাঁচড়ায় লাগালে পাঁচড়া ভাল হয়ে যায়। এছাড়া দাদের ওপর প্রলেপ দিলে উপকার পাওয়া যায়।
শ্লেষ্মা অথবা প্রবল ঠাণ্ডা লেগে মুখের ভেতর অর্থাৎ জিভ এবং গলাতে ক্ষত অথবা নীল রঙের ফোস্কা পড়লে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে এককাপ ঠাণ্ডা পানিতে বীজের গুঁড়ো তিন থেকে চার গ্রাম মিশিয়ে সেই পানিতে কুলি করলে ক্ষত সেরে যায়।
লতাকস্তুরী
Reviewed by রেজওয়ান
on
2:21 PM
Rating:
Reviewed by রেজওয়ান
on
2:21 PM
Rating:

Thanks for good information
ReplyDelete