সদ্য ফোটা ফুল হলদেটে থাকে আর বীজ পরিপক্ক হতে থাকলে কালচে বাদামী বর্ণ ধারণ করে।
গ্রীক শব্দ “হেলিওস” অর্থাৎ সান বা সূর্য এবং ”অ্যান্থোস” অর্থাৎ ফ্লাওয়ার বা ফুল এভাবেই সানফ্লাওয়ার বা সূর্যমুখী নামকরন। নামকরনের অন্য একটি কারন ও থাকতে পারে আর তা হচ্ছে এই ফুলটি সুর্যের দিকে মুখ করে থাকে এবং সূর্যকে অনুসরন করে সর্বদা। আরেকটি ব্যাপার রয়েছে নামকরণের ক্ষেত্রে তা হচ্ছে ফুলটি দেখতে সূর্যের মত, মাঝের অংশটি সূর্যের সাথে তুলনীর আর হলুদ পাপড়ীগুলো সূর্যের রশ্মির সাথে তুলনীয়।
এই ফুলে মৌমাছি মধু সন্ধানে আসে আর প্রজাপতি আসে পরাগরেণূ খাওয়ার লোভে।
উদ্ভিদটি উচ্চতায় ৮-১৫ ফুট হয়। এর কান্ড, পাতায় রু, খসখসে সুক্ষ্ রোম বিদ্যমান। এটি একটি দ্রুত বর্ধনশীল উদ্ভিদ।
সূর্যমুখীর পরিপক্ক বীজ তেল উৎপাদনে ব্যবহৃত।
বাংলা নাম: সূর্যমুখী
অন্যান্য ভাষায় এর নাম: Sunflower, Surajmukhi सूरजमुखी (Hindi), Numitlei (Manipuri), Sooryakanthi (Malayalam), சூரியகாந்தி suryakaanti (Tamil)
বৈজ্ঞানিক নাম: Helianthus annuus
গোত্র: Asteraceae
সূর্যমুখী
Reviewed by রেজওয়ান
on
3:41 AM
Rating:
No comments: